কোলেস্টেরল থেকে মুক্তির উপায়: স্বাস্থ্যকর জীবনের নীতিমালা অনুসরণ

কোলেস্টেরল একটি পরিষ্কার কথা। তবে সবার জানা উচিত যে উন্নয়নশীল দেশে এটি চরম সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। যদি কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তবে এটি হৃদরোগ, শরীরের হয়টা উন্নয়ন, শরীরের অঙ্গগুলির ক্ষয়ক্ষতি, চোখের সমস্যা এবং অন্য অসুখের ঝুঁকিতে উঠে আসতে পারে। তাই কোলেস্টেরল থেকে মুক্তির উপায় জানা দরকার।

কী নেওয়া যাবে:

  • কোলেস্টেরল কী?
  • কোলেস্টেরলের প্রকার এবং পরিমাণ
  • কোলেস্টেরলের ক্ষতিকারকতা এবং ঝুঁকি
  • সুস্বাস্থ্যের নির্দেশিকা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

কোলেস্টেরল: অপ্রিকর আরোগ্যকর পথে একটি পরিচিতি

কোলেস্টেরল হল একধরনের প্রোটিন যা আমাদের শরীরের রক্তে পচন পদার্থগুলি পরিবহণ করে এবং শরীরের নানা অংশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। কিন্তু কি আপনি জানেন কি হল কোলেস্টেরল? এবং কোলেস্টেরলের স্বাস্থ্যকর পথে কি ভূমিকা রয়েছে?

শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন কুঁড়ে, মস্তিষ্ক, পেট, হৃদয়, কোলন এবং মধুমেহ সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কিত কিছু এনজাইম দরকার হয়। এসব এনজাইম এনডোথিলিয়াম নামক একটি পরমাণুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা রক্তের পাথরকে নির্মিতি করে। কোলেস্টেরল এই এনজাইমের সাথে বিভিন্ন অংশে পাঠানো হয়।

শরীরে কোলেস্টেরল দুই প্রকারঃ একটি হল বড় ঘন কোলেস্টেরল এবং একটি হল প্রকাশক কোলেস্টেরল। বড় ঘন কোলেস্টেরল শরীরে ক্যারিয়ারের মাধ্যমে পথের উপর চলে যায় এবং প্রকাশক কোলেস্টেরল হল যে কোলেস্টেরল যা শরীরের বিভিন্ন অংশে উপস্থিত, যা আমরা খাদ্যচাই করি।

মনে করুন যদি আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অধিক হয়, তবে এর জন্য আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি বেশি। লক্ষণ জানতে থাকুন যেমন ঘুমের সময় হ্রদয় হতে পারে গটকরী বুকের ব্যাথা অথবা সেদিন পাওয়া যায় শ্বাসকষ্ট।

কোলেস্টেরল বাড়ানো হতে পারে বেশি একধরনের খাবার খেতে থাকলে। উচ্চ কোলেস্টেরল সম্পর্কিত কয়েকটি কারণ জেনে নিনঃ বেশি মূলত অতিরিক্ত খাবার খেতে। খাবারে প্রান্তকর ও বিপণ্য জাতীয় তেলগুলি যেমন মাংস, বাটার এবং রসুন-লসুনাদি ব্যবহার করা।এখন আপনি জানেন যে কোলেস্টেরল কী এবং এর স্বাস্থ্যকর পথে কি ভূমিকা রয়েছে। পরবর্তী অংশে আমরা কোলেস্টেরলের সংক্রান্ত মিথ্যা ও সত্যসঙ্গে পর্যবেক্ষণ করব।

কোলেস্টেরল সংক্রান্ত মিথ্যা ও সত্যসঙ্গে

কোলেস্টেরল সম্পর্কে আমরা যা বুঝি, তা অনেকটা মিথ্যা অথবা ভ্রান্তি সম্পর্কিত। কিছু মানুষ মনে করেন যে কোলেস্টেরল শুধু মাংসে, ডিমে, শুকনো ফলে এবং লবণে পাওয়া যায়। কিছু অন্য মানুষ মনে করেন যে কোলেস্টেরল অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং বিনা কোনো উপকার দিতে সক্ষম। কিছু মানুষ মনে করেন যে টেস্ট করতে হবে শুধু বয়সের মানুষদের। যারা শারীরিকভাবে অপুষ্টির সম্মুখীন তারা সম্পর্কে ভুল ধারণা পাল্টিয়ে আনতে হবে।

সত্য: কোলেস্টেরল মনে করা এমন কোনো খাদ্য নেই। কোলেস্টেরল চরবির প্রতিনিধিত্ব করে একধরনের লিপিড যা সম্ভবত সকল খাদ্য থেকে পায়া যায়, স্বাভাবিক সংক্রামক এসিড গ্রাসপাথরে সংগঠিত হয়ে থাকে এবং কোলেস্টেরল নামক একটি মৌলবয়স্ক লিপিড জন্ম নেয়।

মিথ্যা: কোলেস্টেরল শুধু অত্যন্ত ক্ষতিকর। সত্যটি হলো এক কথায় বলতে কিছু নেওয়া যায় না। কোলেস্টেরল প্রতিদিন শরীরে থাকা প্রয়োজনীয় হলে সেটি ক্ষতিকারক হয়ে থাকে। তবে সেটি অতিরিক্ত হলে ক্ষতিকারক হতে পারে, যেমন জিনসের নির্মাণে দেয়া হয়, লাভ বৃদ্ধির জন্য খাওয়া খাবার এবং কিছু পোষক উপাদান যেমন বিশিষ্টভাবে তেল এবং কমলা মিষ্টি।

মনে রাখবেন: শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী কোলেস্টেরল মাস্টার্ড ওয়ালা নরম ফলের মধ্যে থাকে।

কোলেস্টেরলের সংক্রান্ত মিথ্যা এবং সত্য: একটি লাল টেবিল

মিথ্যাসত্য
কোলেস্টেরল শুধু মাংসে, শুকনো ফলে এবং লবণে পাওয়া যায়।কোলেস্টেরল সম্ভবত সকল খাদ্য থেকে পায়া যায়।
কোলেস্টেরল অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং বিনা কোনো উপকার দিতে সক্ষম।কোলেস্টেরল শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলে উপকারকর হতে পারে।
বয়সের মানুষদের শুধু টেস্ট করতে হবে।যে কেউ কোলেস্টেরল টেস্ট নিতে পারে এবং সেটি গুরুত্বপূর্ণ হলে বস্তুনিষ্ঠ উপকার দিতে পারে।
শারীরিকভাবে অপুষ্টির সম্মুখীন তারা উচ্চ কোলেস্টেরল হয়ে যেতে পারে কিন্তু এটি দেখতে হয় না।শারীরিকভাবে অপুষ্টির সম্মুখীন তাদের উচ্চ কোলেস্টেরল হয়ে যেতে পারে এবং সেটিকে টেস্ট করতে হবে।

কোলেস্টেরল সংক্রান্ত মিথ্যা ও সত্যসঙ্গে

কয়েকটি মিথ্যা কাজ করে কোলেস্টেরল সম্পর্কে। যদিও কয়েকটি ধরনের কোলেস্টেরল থাকে, কিন্তু এটি একমাত্র ভাল না বা খারাপ নয়।

See also  ব্ল্যাক ফাঙ্গাস

মিথ্যা: সমস্ত কোলেস্টেরল খারাপ।

সত্যসঙ্গ: কোলেস্টেরল দুইটি ধরনে থাকে: ক্ষয়কারী কোলেস্টেরল এবং উত্তম কোলেস্টেরল। ক্ষয়কারী কোলেস্টেরল LDL (খারাপ) হয় যা লিপোপ্রোটিনের মাধ্যমে যায়। উত্তম কোলেস্টেরল HDL (ভাল) হয় যা লিপোপ্রোটিনের মাধ্যমে শরীরে ফেরত পাঠায়।

মিথ্যা: কোলেস্টেরল শুধুমাত্র খাদ্য থেকে এসে যায়।

সত্যসঙ্গ: শরীর কোলেস্টেরল নিজস্বভাবে উত্পাদিত হয়। খাদ্যে থেকে প্রবেশ করলে এটি হতে পারে কিংবা হতে পারে না।

মিথ্যা: কোলেস্টেরল কেবলমাত্র ওজনবৃদ্ধির জন্য খারাপ।

সত্যসঙ্গ: কোলেস্টেরল শরীরের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করে, যেমন হাঁপানি সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। তবে ক্ষয়কারী কোলেস্টেরল উচ্চ থাকলে হৃদপিন্ডের জন্য ঝুঁকি এবং উত্তম কোলেস্টেরলের পর্যাপ্ত পরিমাণ না থাকলে সমস্যা হতে পারে।

মিথ্যা: উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যার কারণ হল শুধুমাত্র খাদ্য খেতে।

সত্যসঙ্গ: উচ্চ কোলেস্টেরল হতে পারে বিভিন্ন কারণ, যেমন পারিবারিক ইতিহাস, বর্তমান স্বাস্থ্যঅবস্থা, বয়স এবং নির্দিষ্ট মেডিকেশন ব্যবহার।

কোলেস্টেরলের ক্ষতিকারকতা এবং ঝুঁকি

কোলেস্টেরল মানে হল একধরণের ফ্যাট যা আমাদের ফুডে থাকে এবং শরীরের প্রতিটি সেল কে তৈরি করে। কিন্তু যে কোলেস্টেরল আমরা যত দিন নিয়মিতভাবে খাবো তার মান বা পরিমাণ বিশ্বের স্বাভাবিক মানের থেকে বেশি হলে শরীর হতাশ এবং বিভিন্ন রোগ ধরে পড়তে পারে।

কোলেস্টেরল সম্পর্কে একটি সাধারণ মিথ্যা যে শরীরের সবগুলি কোলেস্টেরল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু সত্য হল শরীর স্বয়ং তৈরি করে কোলেস্টেরল যার মান সঠিক আছে সে শরীরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে। কিন্তু কোনো সমস্যার কারণে যখন শরীরের পরিমাণ অতিরিক্ত বা স্বাভাবিক থেকে বেশি হয় তখন শরীর একই প্রকার সমস্যা তৈরি করতে পারে।

উচ্চ কোলেস্টেরল হল একটি কমন সমস্যা যা এখন আমাদের সমাজে বেশ পরিচিত হয়ে গেছে। এর উপদেশ হল নিয়মিত রোজানা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিপ্রেক্ষিত করা। এছাড়াও উচ্চ কোলেস্টেরল আরোগ্যকর সমস্যার উৎপাদক যেমন হৃদয় রোগ, শরীরের ক্ষয়ক্ষতি এবং দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার কারণে প্রতিষ্ঠিত হয়।

নিজের শরীরে কোলেস্টেরলের সংখ্যা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি সরাসরি যেকোনো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে এবং কিছু মান মোটে এই সমস্যার সৃষ্টিকারী হয়ে উঠতে পারে। উচ্চ কোলেস্টেরল ধরে রাখা যেতে পারে এমন কিছু খাদ্য যেগুলি হল লাউ বা বেগুন, একটি স্কুয়াশ এবং ফসলগুলি যারা একটি সম্পূর্ণ এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের উদাহরণ।

কোলেস্টেরলের ক্ষতিকারকতা এবং ঝুঁকি:

ক্ষতিকারকতাঝুঁকি
কোলেস্টেরলের মান বেশি হলে এর ফলে হৃদয় রোগ, স্ট্রোক এবং দীর্ঘস্থায়ী কিছু ব্যবস্থাপনার সমাধানগুলি হয়।উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি এবং ক্ষতিকারকতা বেশি হওয়ার উপযুক্ত ফলে একটি সমস্যা দিকে কাজ করতে পারে যা শরীর সম্পূর্ণ থাকতে পারে এবং যার সমাধান করা অত্যন্ত কঠিন হতে পারে।
কোলেস্টেরলের মান বেশি থাকলে এর ফলে শরীরে ক্ষয়ক্ষতি অথবা শরীরের অংশগুলি বিভিন্ন রোগ ধরে পড়তে পারে।উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি এবং ক্ষতিকারকতার বেশি হওয়ার উপযুক্ত ফলে সেরা সমাধান সেটি সম্পর্কে স্বচ্ছতার মূল্যায়ন না করা একটি বড় ঝুঁকি হতে পারে।
কোলেস্টেরলের মান বেশি হলে এর ফলে জড়তার সমস্যার সম্ভাবনা থাকে।উচ্চ কোলেস্টেরল ঝুঁকি এবং ক্ষতিকারকতা বেশি হওয়ার উপযুক্ত ফলে জড়তা এবং বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি থাকতে পারে।

এখানে মনে রাখা যেতে পারে যে নির্দিষ্ট কোনো ক্ষতিকারকতা বা ঝুঁকির উপর ভিত্তি করে কোনো একজনে উচ্চ কোলেস্টেরল হতে পারে না। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক হতে চেষ্টা করতে হয় এমন একটি লাইফস্টাইল যেখানে নিয়মিত রোজানা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য নিয়মিত ভাবে খাওয়া হয়।

উচ্চ কোলেস্টেরল এর লক্ষণ

উচ্চ কোলেস্টেরল থাকলে এর কোনও লক্ষণ নেই যে ব্যক্তিটি তার কাছে আছে। অনেক সময় মানুষ লক্ষণ না দেখেও উচ্চ কোলেস্টেরলের হানিকারক প্রভাব দেখতে পারেন।

See also  ভালোবাসার গল্প | Lovely Story

উচ্চ কোলেস্টেরলের একটি ঝুঁকি হল এটি মনের প্রচলন কে প্রভাবিত করতে পারে এবং হৃদয়ে উদ্ভিদ গঠনের সৃষ্টি করতে পারে। একজন উচ্চ কোলেস্টেরলবিশিষ্ট ব্যক্তি অবশ্যই হৃদয়ের রোগবোধ এবং মধুমেহের (ডায়াবেটিস) ঝুঁকিতে পড়ে।

কিছু ব্যক্তিতে উচ্চ কোলেস্টেরল থাকলে চোখ এবং চোখের পাশের অংশ নীল হয়ে যেতে পারে যা অন্যতম অনিষ্টজনক লক্ষণ। এছাড়াও, কিছু মানুষে একটি ধ্বংসকারী রোগ মানসিক স্বাস্থ্যের অভিশাপ হয়ে উঠতে পারে যা ডিপ্রেশন নামে পরিচিত।

উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য অত্যাবশ্যক পরিবর্তনসমূহ

উচ্চ কোলেস্টেরল সাধারণত স্থায়িত্বশীল হয় এবং কিন্তু নিরাপদ থাকতে হলে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কিছু পরামর্শ এখানে দেওয়া হলো:

  1. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করুন: আপনার খাবারের পরিমাণ এবং প্রকার পরিবর্তন করে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে সাবুদানা, ফল ও শাকসবজি খাওয়া উচিত এবং রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস ছাড়াও নিখুঁত খাবার লাগবে। অপরিহার্য হলে একটি প্রকৃতিসঙ্গে ভরা খাবার খান।
  2. বিনি খাওয়া: উচ্চ কোলেস্টেরল সাধারণত চর্বির পোষণ থেকে আসে। তাই আপনাকে বিনি থেকে দুর্গন্ধ মধু পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়।
  3. শারীরিক কার্যকরি: নিয়মিত শারীরিক কার্যকরি এর মধ্যে যেমন বেড়ানো, হাঁটা বা যোগাযোগ করা সম্ভব উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে।
  4. দূর্বল পদার্থ খাওয়া: আপনাকে একটি দূর্বল পদার্থ পর্যন্ত খাওয়া উচিত নয়। একটি স্লাইস পর্যন্ত পেঁয়াজ বা একটি টিকিয়া বৃশ্টিপাত মধু পর্যন্ত খাওয়া যাবে।

এছাড়াও আরও কিছু পরামর্শ এখন দেওয়া হচ্ছে। আপনার ডাক্তারকে আপনার স্থিতি নিরীক্ষণ করার জন্য স্বচ্ছ নির্দেশনা পালন করুন।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস

উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খাওয়া যে খাবার সমূহ কিন্তু একটি সুস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের নিশ্চিত পাঁচটি নিয়মের অনুযায়ী হতে হবে। তাদের মধ্যে একটি হলো ফোলেইট ও ভিটামিন বিশিষ্ট খাবার গুলো। নিচে উল্লেখ হল কয়েকটি প্রধান খাবার যা আপনার উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে।

  1. সবজি ও ফলসমুহ: সবজি ও ফল খাওয়া স্বাস্থ্যকর। এগুলো ভিটামিন, মিনারেল এবং ফোলেইট বিশিষ্ট থাকে। আপনি একটি বিশাল মিশ্রণ মেখে সবজি ও ফল খাওয়া এবং কমপক্ষে প্রতিদিন পাঁচ থেকে নয় খাবার নিন।
  2. গরুর মাংস ও খাসির মাংস: আপনি গরুর মাংস ও খাসির মাংস খেতে পারেন। তারপরও আপনি প্রতিদিন উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য আপনার খাবারে গরুর মাংস বা খাসির মাংসের পরিমাণ কম রাখতে পারেন।
  3. ওটস: ওটস খেতে পারেন। এটি উচ্চ ফাইবার থাকে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।
  4. নিরামিষ খাবার: নিরামিষ খাবার খেতে পারেন। মাংসের পরিবর্তে কোন সমস্যা হওয়া না দেখে নিরামিষ খাবার উচ্চ কোলেস্টেরল আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য গুণগত একটি বিকল্প হতে পারে।
  5. ভেজিটেবল ওইল এবং নাট ওইল: ভেজিটেবল ওইল এবং নাট ওইল খাওয়া উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন।

উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খাবার গুলো থাকতে পারে না সে কারনে প্রতিনিয়ত কিছুটা খাবারে পরিমাণ ও ধরনের পরিবর্তন করতে হবে। তবে এই নিয়ম গুলোর সম্পর্কে আপনি জানলে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনার কোলেস্টেরল।

সুস্বাস্থ্যের নির্দেশিকা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

সুস্বাস্থ্য নিখাত করতে আপনাকে নির্দেশিত হচ্ছে স্বাস্থ্যকর খাদ্যের সেবন করা। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া সম্ভবতঃ সবচেয়ে সহজ এবং সম্ভবতঃ সবচেয়ে প্রভাবশালী উপায় কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য। এখানে কিছু খাবার দেওয়া হল যা কোলেস্টেরল কমানোতে সাহায্য করবে:

  • নিরাপদ কোলেস্টেরল স্তর উপর থাকার কারণে ফল এবং সবজি ব্যবহার করুন। সবজি এবং ফল খাওয়া সর্বত্র ভাল উপকার করে এবং খুব কম খরচে পাওয়া যায়।
  • ক্রীম এবং চিনি যুক্ত পণ্য থেকে বিরত থাকুন। সাধারণত এই পণ্যগুলি অধিক প্রকারের কোলেস্টেরল সংকলনের কারণে জন্য খারাপ।
  • জুঁই, মুরগীর মাংস, মাছ এবং গরুর মাংস এমন প্রোটিনের উৎস হিসাবে সেবন করা প্রভাবশালী।
  • ইষ্টিম এবং কৃমি সংক্রান্ত ইনফেকশন এবং অন্যান্য সমস্যাগুলির কারণে সকল প্রকার মাংস পরিহিত করা উচিত।
  • স্বাস্থ্যকর তেলের উপকার খাওয়া উচিত। এই তেল সাধারণত খাবারে অন্য তেলের চেয়ে সুস্বাস্থ্যের জন্য ভালো। সুপারিতা, মুস্তার্দ এবং আলুবোখারা থেকে তেল উত্পাদন করা উত্তম।
  • খাওয়ার আগে একটি ভোজন মেয়াদ থাকলে দুটি চমচ সবুজ শাক খেতে পারেন। সবুজ শাক খাওয়ার আগে কাঁচা টমেটো সেবন করা উচিত।

এই খাবার পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনি আপনার স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন

সেবন করা খাবার স্বাস্থ্যকর হলেও সার্বজনীনভাবে সুস্বাস্থ্যের নির্দেশিকা বলে ভালো হয়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য দ্রষ্টব্য যা নিম্নলিখিত:

  1. খাওয়ার আগে এবং পরে হাইড্রোজেনেটেড ওয়াশিংটনে স্থিত হেথ এন্ড হিউম্যান সার্ভিসের ওয়েবসাইট https://www.eatwell.gov.uk/ এ ভিজিট করুন।
  2. আপনার খাদ্যের সহজে পর্যালোচনা করুন। নিরাপদ সহজ খাবার স্বাস্থ্যকর।
  3. খানি ধূমপান বন্ধ করুন। নিরাপদ স্বাস্থ্যের জন্য ফলস্বরূপ সেবন করা সবচেয়ে সহজ পদক্ষেপ হিসাবে নিরাপদ হতে পারে।
  4. নিরাপদ স্বাস্থ্য প্রাপ্ত করতে আপনার ফিজিক্যাল এক্সারসাইজের মাত্রা বা পরিমাণ বাড়ান। যেখানে স্বাস্থ্যকর জীবন শুরু হয় সেখানে আপনিও রুটিনে উত্তরদায়ী হতে পারেন।
  5. নিরাপদ স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ দেখতে পাওয়া যায় অনেক প্রকার এবং অনেক ভাষায়। আপনার জন্য সেরা প্রকারটি বেছে নিতে পারেন।
See also  সুন্দর জায়গার পিক, পৃথিবীর সুন্দর জায়গার ছবি | সুন্দর জায়গার পিকচার ডাউনলোড

সর্বশেষ হিসাবে, স্বাস্থ্যকর খাদ্য খেতে পরিবেশ, জীবনযাপন স্থল এবং মেধা বেশি সম্ভব খাওয়া এবং নিরাপদ আপনার স্বাস্থ্যকে সংরক্ষিত রাখুন।

স্বাস্থ্যকর উপায়ে জীবনে আনুষ্ঠানিক পরিবর্তন

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনার জীবনে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। সম্প্রতি আপনি যে খাদ্য সেবন করছেন তা আপনি নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখতে হবে কারণ আপনার কলেস্টেরল একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হতে পারে।

আপনি আপনার খাদ্যের সমস্ত উপকরণের স্বাস্থ্যকর আঞ্চল নির্বাচন করতে পারেন, সবচেয়ে ভালো হয় সবজি ও ফলের সেবন। আপনি আপনার খাদ্য উপকরণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। সর্বশেষ না হওয়া স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিরাধারিত ব্যায়াম আপনার জীবনে কলেস্টেরলের সেতু খুলতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও আপনি নিয়মিত চেকআপ করে সমস্ত স্বাস্থ্যকর দিক সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন। যখন আপনি আপনার স্বাস্থ্য জানতে থাকেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। স্বাস্থ্যকর এবং সম্মত জীবনযাপনের মাধ্যমে আপনি কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

প্রাকৃতিক চিকিৎসা

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রাকৃতিক চিকিৎসা হলো সম্পূর্ণ কর্মশীল এবং সহজ উপায়। এটি হেলথি খাবার ব্যবহার এবং নিয়মিত শারীরিক কাজের মাধ্যমে সম্ভব।

প্রাকৃতিক উপাদান যেমন পানি, ফল, সবজি, মাংস, মুরগি, মাছ এবং গোলমাল শক্তিশালী পুষ্টিকর খাদ্য।

পরিমিত পরিমাণে প্রতিদিন চিনি, লবণ এবং তেল ব্যবহার করা উচিত। প্রাকৃতিক প্রযুক্তিগত তেল যেমন ফুলকপি তেল, মুরগি ও মাছের তেল এবং অর্থবহ কাজে আবারও সহায়ক তেল হতে পারে।

প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা উচিত হাতের নাইল এবং পায়ের নখের উপর উপস্থিত কালি বা দাগের জন্য। এছাড়াও প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা যেতে পারে কাউকে অ্যালার্জি হলে না নিশ্চিত হলে।

একটি পরিবেশবান ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের স্বাস্থ্য এবং কর্মশক্তি উন্নয়ন করতে পারেন।

ওষুধ চিকিৎসা:

যদি সুস্থ খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যায়ামের সাথে থাকা থেকে কোন ফলস্বরূপ উচ্চ কোলেস্টেরলের লক্ষণ সহ্জলভ্য না হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ওষুধের সাহায্যে কোনও অবস্থা নিয়ন্ত্রন করা যেতে পারে।

কিছু সাধারণ ওষুধ হল স্টেটিন তথা স্ট্যাটিন নামক দ্রব্য। ডাক্তাররা সাধারণত প্রথমেই এই ওষুধ নিয়ে আলোচনা করেন। স্টেটিন পর্যন্ত ফলস্বরূপ উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমানো এবং হৃদয়রোগ এবং প্রতিবন্ধী হৃদয় অধিকতর রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।

অন্যান্য ওষুধ হলেন:

ওষুধের নামকাজ
ইজেটিমাইবকোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রন করে এবং ক্যানসার সংক্রান্ত ঝুঁকি হ্রাস করে।
ফিব্রেটট্রাইগ্লিসেরাইডস নিয়ন্ত্রন করে এবং হৃদয় রোগ এবং প্রতিবন্ধী হৃদপাতের ঝুঁকি হ্রাস করে।
নিকোটিনিক এসিডএটি কোলেস্টেরল স্তর ও ট্রাইগ্লিসেরাইডস নিয়ন্ত্রন করে এবং বিভিন্ন উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি হ্রাস করে।

উপরোক্ত ওষুধ সমূহ ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী পরিণত করা উচিত। ওষুধ নির্বাচন এবং ব্যবহার পরিস্থিতি উপযুক্ত হলেই করা উচিত।

উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যবেক্ষণের জন্য কী করবেন

উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যবেক্ষণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিছু উপায় মেধায় রেখে আপনি কোলেস্টেরলের স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

আপনার ডাক্তারের সাথে সম্পর্ক রাখুন এবং নির্দেশিত পরিমাণ ও খাবার সমূহ গ্রহণ করুন। আপনার ডাক্তার আপনার কোলেস্টেরল স্তরটি পর্যবেক্ষণ করবেন এবং যদি আবশ্যক হয় আপনার সঙ্গে পরামর্শ করবেন।

দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ কোলেস্টেরলবিশিষ্ট রোগীদের জন্য ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে চলুন এবং আপনার আহারে কোলেস্টেরল সম্পর্কিত আগ্রহী খাবার গুলি পরিবর্তন করুন।

শাকসবজি, ফল এবং খাদ্যের মধ্যে অনেক ফাইবার রয়েছে এবং তারা কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তেল থেকে বিভিন্ন অমূল্য অ্যামিনো এসিড গুলি পাওয়া যায় যা কোলেস্টেরল স্তর কমানোর জন্য উপযোগী। সুন্দর এবং সুস্বাদু খাবার সম্পর্কে আপনার খাবার কী হতে পারে তা জানতে গুগল সার্চ ব্যবহার করতে পারেন।

স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য শারীরিক কার্যকরতা এবং নিয়মিত চিকিৎসা খুব গুরুত্বপূর্ণ। রেগুলার জগস এবং একটি সম্পূর্ণ পরিবর্তনশীল খাদ্য পরিস্থিতিতে আপনার উচ্চ কোলেস্টেরল স্তর কমানোর সহজ উপায়।

সমাপ্তি

কোলেস্টেরলের বিষয় নিয়ে আমরা অন্তত দশটি মিথ্যা পরিত্যাগ করেছি এবং আপনাদের সাথে প্রকাশিত করেছি উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করার জন্য কিছু আদর্শ রেসিপি। এখন আপনি জানেন যে অনেক মানুষ তাদের স্বাস্থ্য পরিচালনার জন্য কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে জীবনযাপনের শুরুতে কর্তব্যবান হয়েছে। একটি সমগ্র সংজ্ঞায়িত পরিকল্পনা অনুসরণ করে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে আপনি চিরতরে নিরাপদ থাকতে পারেন।

এখানে আপনি সকল উপকারিতা পেলেন। স্বাস্থ্যকর জীবন সম্পর্কে শিখতে থাকুন এবং সবসময় সুস্থ থাকুন।

Rate this post
foodrfitness
foodrfitness
Articles: 234

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *