স্বাস্থ্যকর জীবন নিশ্চিত করার জন্য আমাদের কোলেস্টেরল এর সম্পর্কে জানা ভাল। এই সেহতুন জন্য নষ্টস্বস্থতা রোগ হলো একটি সামান্য ব্যাথা। দুর্ভাগ্যবশত কোলেস্টেরল অনেকেরই উচ্চ হয়, যা তাদের হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্মত সমস্যার হার্ট স্ট্রোক, হৃদরোগ এবং মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
কিন্তু এই সমস্যাও সমাধানযোগ্য। নিয়মিত পরিবর্তন করে আপনার স্বাস্থ্য উন্নত করা সম্ভব। এই নিবন্ধটি আপনাদের জন্য কোলেস্টেরল কমানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করে থাকবে।
- কোলেস্টেরল রোগ সামান্য ব্যাথা নষ্ট করতে সম্ভব।
- উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে।
- নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেয়ে কোলেস্টেরল কমানো সম্ভব।
- ঔষধ নিয়মিত খেতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে।
কোলেস্টেরল কি এবং এর ধরনগুলি
কোলেস্টেরল হল একধরনের গ্রীস্ম যা আমাদের দেহের প্রতিটি কণাটির নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। এটি ক্যারবোহাইড্রেট এবং ফ্যাটগুলির পাশাপাশি একটি উচ্চমাত্রার প্রভাব উত্পন্ন করতে পারে।
মোট কোলেস্টেরলের পরিমাণ স্বাভাবিক হল ১৫০-২০০ মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার (এমজি/ডিএল)। তবে এই পরিমাণ থেকে বেশি কোলেস্টেরল হলে এটি হৃদরোগের জন্য একটি ঝুঁকি হিসাবে বিবেচিত হয়।
কোলেস্টেরলের ধরনগুলি দুটি হল একটি ভাল কোলেস্টেরল এবং একটি খারাপ কোলেস্টেরল।
ধরন | সংক্ষেপ | পরিমাণ (এমজি/ডিএল) |
---|---|---|
ভাল কোলেস্টেরল | এই কোলেস্টেরল হল একধরনের লিপোপ্রোটিন যা প্রতিবার হৃদয়ের কাছে চলে আসে। | সাধারণত যথেষ্ট হল ৪০-৬০ এমজি/ডিএল |
খারাপ কোলেস্টেরল | এই কোলেস্টেরল হল লিপোপ্রোটিন ব (এবি) এবং লিপোপ্রোটিন এল (এল) যার পরিমাণ বেশি হলে এর দুর্দান্ত প্রভাব হয়। | সাধারণত বেশি হল ২০০ এমজি/ডিএল |
স্বাভাবিকভাবে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি হলে হৃদয় রোগের ঝুঁকি কম হয়। খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি হলে হৃদয় রোগ বা দৌর্বল্যের ঝুঁকি হয়।
উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণগুলি
কোলেস্টেরল হল একধরনের ফ্যাট যা আমাদের শরীরে থাকে। এটি আমাদের শরীরের দরজার মতো কাজ করে এবং যে কাজটি করে তা হল সেন্ট্রাল নারভাস সিস্টেমের মাধ্যমে আমাদের শরীরে রক্তে অর্থাৎ প্রবাহমান করে তুলে ধরা। সবচেয়ে বেশি কোলেস্টেরল আমাদের খাবার থেকে আসে। যদি আপনার খাবারে অধিক পরিমাণে নাড়পাতা, কোচু, মাংস এবং পরিবেশে থাকা তেল বা অন্যান্য রাসায়নিক বিষক্রিয়াশীল পদার্থ থাকে তবে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমান বাড়তে পারে।
কিছু কারণগুলি হলোঃ
কারণ | বর্ণনা |
---|---|
খাবার ও পানীয় নিয়মিত না রাখা | নিরন্তর খাবারে গ্রুপ অফ ফ্যাট, সুগার এবং কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণে বেশি হলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়তে পারে। |
অধিক ওজন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন না করা | অধিক ওজন হলে শরীরে আরও চর্বি হয়ে পরিমাণ বাড়তে পারে। |
পরিবেশে থাকা ধূমপান ও কার্সিনোজেন | ধূমপান ও কার্সিনোজেন আপনার শরীরে কর্মক্ষমতা জনিত পদার্থ যা আপনার শরীরে কোলেস্টেরল পরিমাণ বাড়াতে পারে। |
উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণগুলি
উচ্চ কোলেস্টেরলের অন্যতম একটি জনপ্রিয় কারণ হল মধুমেহ। মধুমেহের রোগীদের মধুচ্ছাদিত পরিমাণ উচ্চ থাকলে তাদের কোলেস্টেরলের পরিমাণ উন্নয়ন পায়। উচ্চ রক্তচাপ এবং প্রকাশ্যের রোগও কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।
কোলেস্টেরল কমাতে পরামর্শ
উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা থেকে সরাসরি প্রতিবাদ নেওয়া হলে সমস্যাটি সমাধান করা সম্ভব। কিন্তু এটি সমস্যাটি থেকে একটু দূরে থাকা সম্ভব। সমস্ত প্রকারের প্রাকৃতিক উপাদান থেকে প্রসারিত খাবার সম্পর্কে বিবেচনায় রাখা আবশ্যক।
কিছু সাধারণ পরামর্শ মেনে চললে উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা দূর হতে পারে। কোলেস্টেরল কমাতে নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি মেনে চলুন:
- খাবার পরিবর্তন – আপনার খাবারে প্রাকৃতিক উপাদান উচ্চ রেখে রুচি দিন। সামগ্রী এবং প্রসঙ্গ অনুযায়ী সঠিক খাবার সিলেক্ট করুন। ফলমূল, সবজি, প্রোটিন চিকন, পরীক্ষ্যকৃত খাদ্য ও যথাসাধ্য দূর্গন্ধহীন খাবার সেবন করুন।
- উপাদানগুলি দেখে নিন – খাবারে কনসুম করা প্রতিটি উপাদানের তথ্য খুব সাবধানে দেখে নিন। উচ্চ রেখে লেবেলের উপাদানগুলি চেক করুন এবং চর্বি ব্যবহার করে প্রতিটি প্যাকেট, ব্যাগ এবং বোতল চেক করুন।
- সঠিক পরিমাপ – উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আপনার ছেলেমেয়ের অথবা ঘন্টা কর্মীর বয়স ও লিভার ও কিডনির স্থিতি বিবেচনায় রাখতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলে কিছু কম খাবার ও আবশ্যক পরিমাপ নিয়ে ধাপে ধাপে যেতে পারেন।
- বিভিন্ন উপায় – আপনি নানা ধরনের কার্যকরী উপায় ব্যবহার করে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা মোকাবেলা করতে পারেন। এর মধ্যে আছে প্রচুর পানি পান করা, ব্যায়াম করা, পর্যটন ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা।
কখন ডাক্তারের সাহায্য নিন
উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসমস্যা। কিছু সমস্যার জন্য ডাক্তারের সাহায্য নেওয়া দরকার হয়। কিছু অগ্রবর্তী লক্ষণ সম্পর্কে কথা বললেই হতে পারে:
যদি আপনার সাধারণ সন্দেহ না হয় তবে একটি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। সেই সাথে, আপনার শরীরের অবস্থা ও উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা ফরম ব্যবহার করে তুলে ধরার জন্য ডাক্তারদের কিছু পরীক্ষা প্রেরণ করা হতে পারে।
অন্যান্য কার্যকরী উপায়
স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কিছু উপায় নিয়ে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন:
- মানসিক জীবনযাপন: মানসিক তন্দ্রা, ক্ষোভ এবং মনোভাব কমপক্ষে অর্ধেক চিকিৎসার কারণে উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি রয়েছে। মধুর পানি, ধ্যানাভ্যাস এবং যোগাসনে মানসিক শান্তি বজায় রাখে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- প্রতিদিনের ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কোলেস্টেরল বাড়তে পারে। দিনে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচ্চ কোলেস্টেরল নেয়ার জন্য উপকারি।
- মেদ কমাতে পরামর্শ: গায়ের মেদ কমাতে পরামর্শ দেয়া হয়। একটি হাঁটানো প্রোগ্রাম, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
- ওমেগা ৩ খাদ্যসমূহ: মাছ, কোলমাছ, সুতরং, বাদাম, সয়াবিন তেল এবং কলমেলার মতো খাদ্যসমূহ ওমেগা ৩ ধারণ করে। এদের ব্যবহার হৃদরোগ এবং কোলেস্টেরল কমানোতে সাহায্য করে।
- শক্তিশালী সবজি এবং ফল: শক্তিশালী সবজি এবং ফল, যেমন ব্রোকলি, কলিফ্লাওয়ার, তরমুজ, তরকারি, পেঁপে এবং লেবু হৃদরোগ এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকর হয়।
- পর্যবেক্ষণ এবং পরামর্শ: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিটের জন্য ব্যায়াম এবং পর্যবেক্ষণ না করলে ধীরে ধীরে কোলেস্টেরলের সাথে বিপদ সৃষ্টি হতে পারে।
বিশেষ চিকিৎসা
এখানে কিছু বিশেষ চিকিৎসা তালিকা করা হল:
- স্ট্যাটিন: এই দ্রব্যগুলি লিপিড প্রতিক্রিয়া কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে কোলেস্টেরল স্তর কমানো যায়।
- নিকোটিনিক এসিড: এটি লিপোপ্রোটিন স্তর কমাতে কর্মক্ষম হয়। এটি একটি শক্তিশালী জলোচ্ছাসের পদার্থ, যা প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল স্তর কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ফাইবার: এটি খাবারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ফাইবার এলাকা পূর্ণ করে। ফাইবার খাবারের মাধ্যমে কোলেস্টেরল স্তর প্রতিক্রিয়া কমানো যায়।
স্বাস্থ্যকর জীবনে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা প্রথমাধিকার। এই লক্ষ্যে অত্যন্ত জরুরি হল আপনি নিয়মিত চেকআপ করার জন্য আপনার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বা ডাক্তারের সাথে পরার্থ করতে।
সাবধানতা
যদি কোনও কারণে আপনি উচ্চ কোলেস্টেরল সম্পর্কে চিকিৎসকের কাছে যান, তখন নিম্নলিখিত সাবধানতা মেনে চলুন:
- প্রচুর পরিমাণে মধু ও মিষ্টি এবং বিস্কুট ও কেকের মতো খাবার বরখাস্ত করুন।
- সিগারেট বা অন্যান্য নিকোটিন পণ্য খাওয়া বন্ধ করুন।
- প্রতিদিন কিছুটা যোগাযোগের করুন।
- নিয়মিত শাক-সবজি, বাংলাদেশী ছালকলল, মুগ এবং দাল সহ সম্পূর্ণ খাদ্য গ্রহণ করুন।
পর্যবেক্ষণ এবং প্রতিবাদসমূহ
কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং টেস্ট হলো কোলেস্টেরল মাপার একটি উপায়। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য প্রতি বছর একবারই স্ক্রিনিং করা উচিত। আপনি নির্দিষ্ট করা হলে স্ক্রীনিং টেস্ট করতে পারেন, যখন আপনি একটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ক্যাটেগরিতে পড়েন।
কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং করার জন্য কোনও উপসর্গ প্রয়োজন নেই এবং এটি সহজভাবে করা যায়। আপনাকে কোনও খাদ্য নেই এবং কোনও উপসর্গ প্রয়োজন নেই। আপনি আপনার ডাক্তারের কাছে একটি প্রেসক্রিপশন নেয়ার আগে কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং করতে পারেন।
স্ক্রিনিং পরীক্ষার ফলাফল চেক করার জন্য আপনি স্কেলিং টেবিল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও, যদি আপনি এন্ডোক্রিনোলজিস্ট বা কার্ডিয়োলজিস্টের কাছে যান, তবে আপনার ডাক্তার কোনও অতিরিক্ত পরীক্ষার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেয়া হতে পারে।
কোনও সমস্যা হলে সাক্ষাৎকার করার জন্য আপনার ডাক্তার কাছে যেখানে আপনার কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং পরীক্ষার ফলাফল দেখে পরামর্শ করা হয়।
উচ্চ কোলেস্টেরল সম্পর্কে অবগত হওয়া প্রয়োজন। যদি আপনি উচ্চ কোলেস্টেরল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান, তবে জেনে নিন কোলেস্টেরল বা হৃদরোগ সম্পর্কে আরও তথ্য ও উপস্থাপন।
আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে
উচ্চ কোলেস্টেরল সেই ট্রিগার হতে পারে যা হৃদরোগের উপজাতি হিসাবে কাজ করে। ইতিমধ্যেই হৃদরোগের ঝুঁকি বেশিরভাগ মানুষের জীবনের একটি সামান্য ঝুঁকি। হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর জন্য আপনার কোলেস্টেরল লেভেলকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।
হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক রোগীদের জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি পালন করা হচ্ছেঃ
- নিয়মিত যোগাযোগ ধরা উচিত একটি চিকিৎসক বা হার্ট স্পেশালিস্টের সাথে।
- নিয়মিত যোগাযোগ ধরা উচিত আপনার পরিবার ডাক্তার বা চিকিৎসকের সাথে।
- প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি বার ব্যায়াম করা। ডাক্তার বা ফিজিওথেরাপিস্টের সাথে ব্যায়ামের জন্য কাজ করা উচিত।
- নিয়মিত যোগাযোগ ধরা উচিত আপনার খাদ্য পরিবেশে। সিগারেট ও টবাকো পরিহিত দেওয়া উচিত। এছাড়াও, প্রোসেস করা খাবার, ট্রান্স ফ্যাট এবং চিনি থেকে দূরত্ব রাখা উচিত।
- অতিরিক্ত ওজন কমাতে চেষ্টা করুন।
- নিয়মিত যোগাযোগ ধরা উচিত আপনার ঔষধ পরিবেশে। আপনার ঔষধের নির্দিষ্ট শিডিউলটি অনুসরণ করা উচিত।
যদি আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলে ভালোভাবে যত্ন না নেন তবে আপনি হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি একটি চরম স্তরে আছেন। আমরা আপনাকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্ত ঝুঁকি নির্ণয় করার জন্য সরাসরি চিকিত্সকের সাথে স্ক্রীনিং করার সুপারিশ করছি।
কোলেস্টেরল সংক্রমণের প্রতিরোধ
কোলেস্টেরল সংক্রমণ বেশ কিছু জিনিসের মাধ্যমে হতে পারে। প্রথম জিনিস হল খাবার ও পানীয় কাজ করার সময় হাত-মুখ পরিষ্কার রাখা। প্রতিদিন যত্ন সহকারে খাবার ও পানীয় সেবন করলে কোলেস্টেরল সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
দ্বিতীয় জিনিস হল নিয়মিত ব্যায়াম করা। উপযুক্ত ব্যায়াম এর মাধ্যমে অবশ্যই শরীরের কোলেস্টেরল মাত্রা কমে যায় এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের ক্ষেত্রে উন্নয়ন হয়।
তৃতীয় জিনিস হল নিয়মিত ডাক্তারের সাথে চেকআপ। ডাক্তার থেকে সময় সময়ে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মানসম্পন্ন পুরুষদের হৃদরোগ সাধারণত আরো বেশি হয় তাদের সাথে মনোরোগ সম্পর্কিত সমস্যার সঙ্গে তুলনামূলক। তাদের জন্য মেধাসম্পন্ন খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম, ডাক্তারের সাথে চেকআপ এবং মানসম্পন্ন জীবন প্রস্তুতি খুবই জরুরী।
সংক্ষেপ
স্বাস্থ্যকর জীবন যাচাই করতে খাবার এবং পানীয়ের সঠিক সেবন, নিয়মিত ব্যায়াম ও নিয়মিত ডাক্তারের সাথে চেকআপ প্রয়োজন।
সমাপ্তি
কোলেস্টেরল সমস্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা অনেকের জীবনকে দুর্বল করে ফেলে। এই সমস্যাটি ঠিক করতে আপনার খুব কিছু করতে হতে পারে, তবে সঠিক পরামর্শ এবং সময় সুবিধায় সমস্যাটি সমাধান করা সম্ভব। আপনি উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা দূর করতে সঠিক পরামর্শ পালন করে সুস্থ জীবন যাপন করতে পারেন।